Pick Your VISA
বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য স্টুডেন্ট ভিসার যোগ্যতা ও শর্তাবলী

বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতা ও শর্তাবলী

বিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীর থাকে, তবে এটি বাস্তবায়ন করতে হলে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতা অত্যাবশ্যকীয়। প্রতিটি দেশের স্টুডেন্ট ভিসার নিয়ম ও শর্ত আলাদা হলেও কিছু মৌলিক যোগ্যতা প্রায় একই রকম থাকে। সাধারণত, স্বীকৃত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি নিশ্চিতকরণ, পর্যাপ্ত আর্থিক সামর্থ্য, ভাষাগত দক্ষতা, স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও পুলিশ ক্লিয়ারেন্সসহ বিভিন্ন শর্ত পূরণ করতে হয়। এই লেখায় আমরা স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতা ও শর্ত সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো।

সূচিপত্র

স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতা বা স্টুডেন্ট ভিসা পেতে যা যা দরকার 

১. স্বীকৃত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়া

বিদেশি শিক্ষার্থীদের প্রথম শর্ত হলো স্বীকৃত কোনো বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, বা ইনস্টিটিউশনে ভর্তি নিশ্চিত করা। সাধারণত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অফার লেটার বা অ্যাডমিশন লেটার পাওয়ার পরই স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করা যায়। ভর্তির জন্য সাধারণত নিম্নলিখিত নথি প্রয়োজন হয়:

  • ভর্তি অনুমোদন পত্র (Offer Letter)
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণ (Academic Certificates)
  • পূর্ববর্তী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের রেজাল্ট (Mark Sheet & Transcript)
  • পূর্ববর্তী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে সুপারিশপত্র (Recommendation Letter)

২. আর্থিক সামর্থ্য প্রমাণ করা

বিদেশে পড়াশোনা করতে গেলে টিউশন ফি এবং থাকার খরচ নিশ্চিত করার জন্য যথেষ্ট আর্থিক সামর্থ্য থাকতে হবে। অনেক দেশেই ব্যাংক স্টেটমেন্ট, স্পন্সরশিপ লেটার, বা শিক্ষাবৃত্তির কাগজপত্র জমা দিতে হয়। সাধারণত ন্যূনতম ছয় মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট লাগতে পারে। এছাড়াও স্কলারশিপ পেলে তার দলিল সংযুক্ত করতে হবে।

৩. ভাষার দক্ষতা পরীক্ষা (ইংরেজি বা অন্যান্য ভাষা)

যদি আপনি এমন কোনো দেশে পড়তে যান যেখানে ইংরেজি প্রধান ভাষা, তাহলে IELTS, TOEFL, বা PTE-এর মতো ভাষার দক্ষতার পরীক্ষা পাস করতে হবে। কিছু জনপ্রিয় স্কোরের মানদণ্ড:

  • IELTS: সাধারণত ৬.০ – ৭.৫ (বিশ্ববিদ্যালয় অনুযায়ী ভিন্ন হতে পারে)
  • TOEFL: ৭৫ – ১০০ (বিশ্ববিদ্যালয় অনুযায়ী ভিন্ন হতে পারে)
  • PTE: ৫০ – ৭০
  • জার্মান ভাষার পরীক্ষা: TestDaF বা DSH (জার্মান বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য প্রয়োজনীয়)

৪. বৈধ পাসপোর্ট

স্টুডেন্ট ভিসার জন্য একটি বৈধ পাসপোর্ট থাকা জরুরি, যার মেয়াদ অন্তত কোর্স শেষ হওয়ার পরেও কিছুদিন থাকতে হয়।

৫. স্বাস্থ্য ও ভ্রমণ বীমা

অনেক দেশেই শিক্ষার্থীদের জন্য স্বাস্থ্য বীমা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। তাই আবেদন করার সময় স্বাস্থ্য বীমার প্রমাণ জমা দিতে হতে পারে। এছাড়াও, কিছু দেশে শিক্ষার্থীদের জন্য নির্দিষ্ট মেডিকেল পরীক্ষা করানো বাধ্যতামূলক।

৬. পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট

অনেক দেশ স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদনকারীদের পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট চায়, যা প্রমাণ করে যে আবেদনকারী কোনো অপরাধমূলক কাজে জড়িত নয়। এটি স্থানীয় পুলিশ স্টেশন বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ থেকে সংগ্রহ করা যায়।

৭. মেডিকেল পরীক্ষা

কিছু দেশে ভিসা পাওয়ার জন্য নির্দিষ্ট কিছু স্বাস্থ্য পরীক্ষার রিপোর্ট জমা দিতে হয়। যেমন অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, ও যুক্তরাজ্যে টিবি (TB) টেস্ট বাধ্যতামূলক।

দেখুনঃ 4 scholarships in Europe! বাংলাদেশীরা আবেদন করতে পারবেন! Ref.  Dr. Tonima Trisa

জনপ্রিয় কিছু দেশের স্টুডেন্ট ভিসার নিয়ম ও শর্তাবলী

১. যুক্তরাষ্ট্র (USA)

  • ভিসার ধরন: F1 ভিসা (পূর্ণকালীন শিক্ষার্থীদের জন্য)
  • SEVIS (Student and Exchange Visitor Information System) ফি দিতে হয়।
  • স্টুডেন্ট ভিসার জন্য ভিসা ইন্টারভিউ দেওয়া বাধ্যতামূলক।
  • কিছু নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে পার্ট-টাইম কাজ করতে পারেন (সপ্তাহে সর্বোচ্চ ২০ ঘণ্টা)।
  • OPT (Optional Practical Training) এবং CPT (Curricular Practical Training) এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা কোর্স শেষে নির্দিষ্ট সময় কাজের সুযোগ পান।

২. যুক্তরাজ্য (UK)

  • ভিসার ধরন: Tier 4 (General) Student Visa
  • স্টুডেন্ট ভিসার জন্য CAS (Confirmation of Acceptance for Studies) প্রয়োজন।
  • কোর্স ফি ও দৈনন্দিন খরচের জন্য ব্যাংক স্টেটমেন্ট জমা দিতে হয়।
  • নির্দিষ্ট কিছু কোর্সের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা পর্যন্ত কাজ করতে পারেন।
  • কোর্স শেষে Graduate Route Visa এর মাধ্যমে কাজের সুযোগ পাওয়া যায়।

৩. কানাডা

  • ভিসার ধরন: Study Permit
  • স্টুডেন্ট ভিসার জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ থাকার প্রমাণ দিতে হয়।
  • শিক্ষার্থীরা সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা পর্যন্ত পার্ট-টাইম কাজের অনুমতি পান।
  • কিছু ক্ষেত্রে Post-Graduation Work Permit (PGWP) এর মাধ্যমে কোর্স শেষে চাকরির সুযোগ পাওয়া যায়।

৪. অস্ট্রেলিয়া

  • ভিসার ধরন: Subclass 500 Student Visa
  • GTE (Genuine Temporary Entrant) শর্ত পূরণ করতে হয়।
  • স্বাস্থ্য বীমা থাকা বাধ্যতামূলক।
  • শিক্ষার্থীরা সপ্তাহে ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত পার্ট-টাইম কাজ করতে পারেন।
  • কোর্স শেষে Temporary Graduate Visa (Subclass 485) নিয়ে কাজ করার সুযোগ পাওয়া যায়।

স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া

১. বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি নিশ্চিত করা

বিদেশে পড়াশোনা করতে হলে প্রথম এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি নিশ্চিত করা। স্টুডেন্ট ভিসা শুধুমাত্র তাদের দেওয়া হয়, যারা কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে অফার লেটার (Offer Letter) বা অ্যাডমিশন লেটার পেয়েছেন। এটি হল স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতা প্রমানের প্রথম ধাপ।

বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করার প্রক্রিয়া:

  • প্রথমে যে দেশে পড়াশোনা করতে চান, সে দেশের উপযুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় ও কোর্স নির্বাচন করুন।
  • বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে গিয়ে ভর্তি যোগ্যতা ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন।
  • অনলাইনে আবেদন ফর্ম পূরণ করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপলোড করুন।
  • নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি ফি প্রদান করুন (যদি প্রয়োজন হয়)।
  • সফলভাবে আবেদন জমা দেওয়ার পর, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আপনার আবেদন মূল্যায়ন করবে এবং যদি যোগ্য হন, তবে আপনাকে অফার লেটার পাঠাবে।

২. ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করা

বিশ্ববিদ্যালয়ের অফার লেটার পাওয়ার পর পরবর্তী ধাপ হলো ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ ও প্রস্তুত করা। প্রতিটি দেশের দূতাবাস বা কনস্যুলেট নির্দিষ্ট কিছু নথি চায়, তবে সাধারণত নিচের কাগজপত্রগুলো প্রয়োজন হয়:

 স্টুডেন্ট ভিসার জন্য সাধারণত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

  1. বিশ্ববিদ্যালয়ের অফার লেটারঃ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাওয়া ভর্তি নিশ্চিতকরণের চিঠি।
  2. পাসপোর্টঃ বৈধ পাসপোর্ট, যার মেয়াদ যথেষ্ট সময় পর্যন্ত থাকতে হবে।
  3. ফটোঃ নির্দিষ্ট সাইজের (প্রতিটি দেশের নিয়ম অনুযায়ী) ছবি জমা দিতে হয়।
  4. ভিসা আবেদন ফর্মঃ সংশ্লিষ্ট দেশের দূতাবাসের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে।
  5. ব্যাংক স্টেটমেন্টঃ শিক্ষার্থীর বা স্পনসরের ব্যাংক স্টেটমেন্ট, যা দেখাবে যে পড়াশোনার খরচ বহনের আর্থিক সামর্থ্য আছে।
  6. ভাষাগত দক্ষতার প্রমাণঃ IELTS, TOEFL, PTE বা দেশভেদে প্রয়োজনীয় ভাষার দক্ষতা পরীক্ষার সার্টিফিকেট।
  7. স্বাস্থ্য ও ভ্রমণ বীমাঃ কিছু দেশে স্বাস্থ্য বীমা বাধ্যতামূলক।
  8. পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেটঃ আবেদনকারীর কোনো অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত না থাকার প্রমাণ।
  9. স্কলারশিপ বা ফান্ডিং প্রমাণ (যদি থাকে)ঃ যদি শিক্ষার্থী কোনো স্কলারশিপ বা শিক্ষা ঋণ পেয়ে থাকে, তাহলে তার যথাযথ প্রমাণ জমা দিতে হবে।

টিপস:

  • কাগজপত্রের ফটোকপি ও ডিজিটাল কপি সংরক্ষণ করুন।
  • কাগজপত্রগুলো দূতাবাসের চাহিদা অনুযায়ী অনুবাদ (Translation) করা লাগতে পারে।

৩. অনলাইনে বা দূতাবাসে আবেদন জমা দেওয়া

যখন সব প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রস্তুত হয়ে যাবে, তখন ভিসার জন্য আবেদন জমা দিতে হবে। এটি অনলাইনে অথবা সরাসরি দূতাবাসে করা যায়, তবে এটি নির্ভর করে নির্দিষ্ট দেশের নিয়মের উপর।

ভিসার জন্য আবেদন করার ধাপ:

  1. সংশ্লিষ্ট দেশের সরকারি ইমিগ্রেশন বা দূতাবাসের ওয়েবসাইটে যান।
  2. স্টুডেন্ট ভিসার অনলাইন ফর্ম পূরণ করুন।
  3. প্রয়োজনীয় কাগজপত্র স্ক্যান করে আপলোড করুন (যদি অনলাইন আবেদন হয়)।
  4. ভিসা ফি পরিশোধ করুন (প্রতিটি দেশের জন্য নির্দিষ্ট ফি রয়েছে)।
  5. আবেদন জমা দেওয়ার পর একটি কনফার্মেশন ইমেইল বা রসিদ পাবেন
  6. ভিসা প্রসেসিং শুরু হলে, দূতাবাস থেকে আপনাকে ইন্টারভিউর জন্য ডাকতে পারে

৪. ইন্টারভিউর জন্য প্রস্তুতি নেওয়া

বেশিরভাগ দেশে স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতা প্রমান করতে আবেদনকারীদের ভিসা ইন্টারভিউ দিতে হয়। এটি দূতাবাস বা কনস্যুলেট অফিসে হতে পারে অথবা অনলাইনে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে নেওয়া হয়।

 ভিসা ইন্টারভিউতে সাধারণত যেসব প্রশ্ন করা হয়:

  • আপনি কেন এই দেশটিতে পড়াশোনা করতে চান?
  • কেন এই বিশেষ বিশ্ববিদ্যালয় এবং কোর্স বেছে নিয়েছেন?
  • আপনার পড়াশোনার পর পরিকল্পনা কী?
  • আপনার আর্থিক ব্যবস্থা কেমন? কে আপনার পড়াশোনার খরচ বহন করবে?
  • আপনি কি কোর্স শেষে নিজ দেশে ফিরে আসবেন?

 ইন্টারভিউ প্রস্তুতির টিপস:

  • আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে উত্তর দিন।
  • মিথ্যা তথ্য দেবেন না।
  • সংক্ষিপ্ত ও স্পষ্টভাবে উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করুন।
  • সব প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সঙ্গে রাখুন।

৫. ভিসা অনুমোদন হলে পরবর্তী ধাপে যাওয়া

যদি আপনার ভিসা আবেদন অনুমোদিত হয়, স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতা প্রমান করতে পারেন। তাহলে আপনাকে একটি অফিসিয়াল ভিসা স্ট্যাম্প বা অনুমোদন চিঠি দেওয়া হবে। এরপর আপনি বিদেশে পড়াশোনার প্রস্তুতি নিতে পারেন।

আরও পড়ুনঃ পৃথিবীর সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা

ভিসা পাওয়ার পর কী করবেন?

  1. ফ্লাইট বুক করুনঃ ভিসা পাওয়ার পর দ্রুত ফ্লাইটের ব্যবস্থা করুন।
  2. বাসস্থান নির্ধারণ করুনঃ হোস্টেল, বিশ্ববিদ্যালয়ের ডরমিটরি বা রেন্টাল বাসার ব্যবস্থা করুন।
  3. স্বাস্থ্য ও ভ্রমণ বীমা আপডেট করুনঃ যদি প্রয়োজন হয়, তাহলে স্বাস্থ্য বীমা নিশ্চিত করুন।
  4. বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম ও শর্তাবলী সম্পর্কে জানুনঃ নতুন দেশে কীভাবে নিজেকে মানিয়ে নেবেন, সে সম্পর্কে আগেই ধারণা নিন।
  5. প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের অতিরিক্ত কপি তৈরি করুনঃ নিরাপত্তার জন্য আপনার পাসপোর্ট, ভিসা ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ নথির ফটোকপি ও ডিজিটাল কপি সংরক্ষণ করুন।

বিদেশে পড়াশোনার জন্য স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া কিছুটা কঠিন হলেও সঠিক প্রস্তুতি নিলে এটি সহজ হয়ে যায়। শিক্ষার্থীদের উচিত আগে থেকেই স্টুডেন্ট ভিসা যোগ্যতা ও প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে জানা এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রস্তুত করা। সঠিক পরিকল্পনা ও যথাযথ প্রস্তুতির মাধ্যমে স্বপ্নের বিদেশি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করা সম্ভব।

Md Mahmud Hasan

A dedicated entrepreneur and SEO strategist. At 'Hasan Hive, Bengal Deal, Pick Your VISA & More,' he helps businesses enhance their online presence and achieve impressive results through innovative digital marketing solutions.

1 comment

Recent posts